


সত্য বেরিয়ে আসলো দৈনিক ভোলা টাইমসের প্রতিবেদনে
তারা প্রমাণ করে দিল যে তারা সত্য প্রকাশে অদম্য সাহসী
আসলে সেদিন কি হয়েছিল বিস্তারিত জানার জন্য পুরোটা পড়ুন
৩০জুন ২০২১ তারিখে, দৈনিক ভোলার বানীসহ জনতার বানী অনলাইন নিউজ পোর্টালে “ভোলার ভেদুরিয়া স্প্রীড বোট ঘাটে ওয়াটার লর্ড আলাউদ্দিনের লুট পাট ভাংচুর খাতা ছিনতাইয়ের অভিযোগ” শিরোনামের সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদের প্রকাশে অহেতুক ভাবে আমার বিরুদ্ধে অপ-প্রচার চালানো হয়েছে। আমি কোন ভাবেই লুট পাট ভাংচুর খাতা ছিনতাইয়ের সাথে জড়িত নই। বরং আজ বুধবার (৩০ই জুন) দুপুর ১ ঘটিকায় ভেদুরিয়া ঘাটে তার অফিসে বসে ঘাট ইজাদারের ম্যানেজার মাইনউদ্দিনের কাছে তার স্পিডবোট ড্রাইবার খালেককে পাঠিয়ে ১ মাস ৬ দিন বন্ধ থাকা স্পিডবোট চলাচলের বিষয়ে জানতে চাইলে মাইনউদ্দিন দুইটি স্পিডবোট বরিশালের যাত্রী পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। এরপর আলাউদ্দিন বাসায় ফিরে যাওয়ার পর তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ ছড়িয়ে দেয় আলাউদ্দিন স্পিডবোট লাইনের পুরাতন খাতা ছিরে ফেলে ও ভাংচুর করে যার কোন সত্যতা নেই ।
অন্যায়ভাবে আলাউদ্দিনের ১৫টি স্পিডবোট বন্ধ রেখে বাকি বোট চলাচল করায় ঘাটে ক্ষোভ বিরাজ করে। এই বিষয়টিকে একটি কুচক্রী মহল রাজনৈতিক প্রতিশোধ নেয়ার উদ্দেশ্যে ভিন্ন খাতে প্রবাহের চেষ্টায় অপ প্রচার চালায়। তারা আমাকে সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।
আমি এই ধরনের উদ্দেশ্য মূলক অপ প্রচারের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।
বিনীত
মোঃ আলাউদ্দিন
বিস্তারিত
ভোলা থেকে বরিশাল যাত্রী পারাপারের সুবিদার্থে ভোলা খেয়াঘাট থেকে ১৯৯৭ সালে আলাউদ্দিনের মালিকানাধীন স্পিডবোটে যাত্রী পারাপার চালু হয়। পরবর্তিতে ২০০২ সালে যাত্রীদের চাহিদা মোতাবেক আলাউদ্দিন ও তার ভাই সালাউদ্দিনের তিনটি স্পিডবোট নিয়ে ভেদুরিয়া ঘাট থেকে বরিশাল ঘাটে যাত্রী পারাপার শুরু করে । পর্যায়ক্রমে আলউদ্দিন ও তার ভাইয়ের মোট ১৫টি স্পিডবোটসহ ১০৩ টি লাইনে সিরিয়াল করে চলে। স্পিডবোট মালিক সমিতি সভাপতি আলাউদ্দিন জানান, গত ৫ ই মে ২০২১ ইং লকডাউন শুরু হলে সরকারের নির্দেশ পালনে এই রুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ করা হয়। লকডাউনের ভিতরে শুধুমাত্র রোগী পারাপার করার নির্দেশনা দেয়া হয়। শর্তছিলো শুধুমাত্র রোগী নামানোর পর খালি স্পিডবোট আসবে এবং চলে যাবে । ঐ নির্দেশনা উপেক্ষা করে বরিশাল থেকে আসা স্পিডবোট লোক নামিয়ে খালি যাওয়ার কথা থাকলেও ভেদুরিয়া ঘাট ইজারাদারের লোকেরা ঐবোট যাত্রী তুলে দিয়ে ২০০০ টাকা করে রাখায় ইজাদারদের সাথে স্পিডবোট মালিক সমিতির সভাপতি আলাউদ্দিন বাধা দিলে দন্দ শুরু হয়। লকডাউন শিথিল হওয়ার পর থেকে ঘাট ইজারাদারের নির্দেশে সভাপতি আলাউদ্দিন ১৫টি স্পিডবোট যাত্রী পারাপার বন্ধ করে দেয় ঘাট ইজারাদার ।
এ বিষয়ে বিআইডাব্লিউটিএ কর্মকর্তা কামরুজ্জামান জানান, ভেদুরিয়া ঘাটের স্পিডবোট এখনো অবৈধ ভাবে চলছে । স্পিডবোট মালিকদেরকে রেজিষ্ট্রেশন করার তাগিদ দেয়া হয়েছে শিগ্রই রেজিষ্ট্রেশনের আওতায় এনে নিয়ম তান্ত্রিক ভাবে চলাচলের ব্যবস্থা করা হবে ।
সূত্র দৈনিক ভোলা টাইমস্