


বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) ভার্চুয়ালি এনইআইআর কার্যক্রমের উদ্বোধন করে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বলেন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আরেক ধাপ আগানো সম্ভব হলো। এরই মধ্যে বিটিআরসির কাছে ১০৩ কোটি আইএমইআই নম্বরের তথ্য সংগ্রহ হয়েছে।
2015 সালে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে শুরু হয় সিম নিবন্ধন এরই ধারাবাহিকতায় মোবাইল নিবন্ধনের উদ্যোগ
নেয়া হয় অবৈধভাবে মোবাইল ফোন আমদানি হওয়ায় রাজস্ব হারাত সরকার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহার হতো আইএমইআই নম্বর বিহীন হ্যান্ডসেট উদ্ধার করা যেত না চুরি কিংবা ছিনতাই হওয়া হ্যান্ডসেট অনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাশনাল আইডেন্টিটি রেজিস্টার এনইআইআর এর ভার্চুয়াল উদ্বোধন করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন জুন পর্যন্ত চালু থাকার সবচেয়ে দ্রুত নিবন্ধন না হলে এর দায় নিতে হবে বিটিআরসিকে হবে এটা আমাদেরকে গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে সিমের সাথে মিলিয়ে দেন নিবন্ধনের কার্ডটি যেন সম্পন্ন হয় কেউ যেন কোনোভাবেই এই হয়রানির আওতায় না পড়ে এবং কোনরকম হয়রানির শিকার না হয় সরকারি উদ্যোগে মাইলফলক বলছে মোবাইল অপারেটরগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি এখানে কিন্তু টেকনোলজি একটা বড় ভূমিকা পালন করবে এবং
বড় বড় ভূমিকা পালন করবে আমাদের সবাইকে এই অগ্রযাত্রার আমাদের এই লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য পর্যন্ত 103 কোটি আইএমইআই নম্বরের তথ্য পাওয়া গেছে যার মধ্যে নিবন্ধন করা হয়েছে মাত্র 130 কোটি এখন পর্যন্ত বিক্রয় কেন্দ্র থেকে কেনার আগে হ্যান্ডসেটের বৈধতা যাচাই করতে হবে বিদেশ থেকে ব্যক্তি পর্যায়ে বৈধভাবে কিনা বা উপহার পাওয়া হ্যান্ডসেট সচল হবে স্বাভাবিক তবে 10 দিনের মধ্যে নিবন্ধন না করলে সর্বোচ্চ তিন মাস সেফটি ব্যবহার করা যাবে পরীক্ষামূলক সময়ে রেজিষ্ট্রেশন ছাড়াই হ্যান্ডসেট হস্তান্তর করা যাবে এই সময়ের পর ফোন বিক্রি বা কাউকে দিতে চাইলে পুরো নিবন্ধন করতে হবে নতুন গ্রাহকের নামে পুনঃনিবন্ধন করতে হবে