


আর কিছু দিন পর কোরবানির ঈদ পবিত্র ঈদুল আজহা। গত বছরের মতো এবারও ঈদের আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েছে। দেশে চলছে কঠোর লকডাউন। ফলে কোরবানির পশুর হাট নিয়ে জনমনে বেড়েছে উৎকণ্ঠা। খামার থেকে গবাদিপশু হাটে ওঠানো ও বিক্রি নিয়ে দুশ্চিন্তায় খামারিরা। তবে শঙ্কা উড়িয়ে দিচ্ছে ডিজিটাল কোরবানির হাট। ইতোমধ্যে অনলাইনে বেচাবিক্রি শুরু হয়ে গেছে। আগেই কোরবানির পশু কিনে রাখছেন অনেকে। অনেক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান পশু কোরবানি করে মাংস বাসায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থাও রেখেছে। ওয়েবসাইট ও ফেসবুকে পশুর ছবি ও ভিডিও বর্ণনা দেওয়া হচ্ছে। ক্রেতাকে লাইভে পশু দেখানোর ব্যবস্থা তো আছেই। এরই মধ্যে ঢাকার খামারগুলোর ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ পশু বিক্রি হয়েছে
ভোলাতে ও অনলাইন ভিত্তিক গরুর হাট চালু হয়েছে।
“ভোলা Hambba মেলা” ফেসবুক পেজে ও গ্রুপের মেসেজের মাধ্যমে কাস্টমার তাদের সাথে কমিউনিকেশন করে এবং ভিডিও কলের মাধ্যমে কাস্টমারকে গরু এবং ছাগলের ছবি দেখানো হয় কাস্টমার পছন্দ হলে তাদের সাথে যোগাযোগ করে।
আমরা জানি যে বাংলাদেশে অনেক ই-কমার্স ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে গরুর হাট হয়
কিন্তু
এটা ভোলার জন্য একটা অন্যরকম উদ্যোগ হতে যাচ্ছে।
অত্যন্ত আনন্দের সাথে আপনাদের জানাচ্ছি যে, অবশেষে আপনাদের অপেক্ষার পালা শেষ করে আজ থেকে “ভোলা Hambba মেলা” কুরবানির পশুর বিশাল সংগ্রহ প্রকাশ করতে যাচ্ছে।
আমাদের বিশেষত্ব হচ্ছে,
১. আমাদের প্রতিটি পশু ভোলার
২. গরু গুলো অধিকাংশই গ্রামের কৃষকদের পালা
৩. আমাদের যে পশু গুলো খামারের সে সকল খামার গুলোর প্রায় সবগুলোই প্রশিক্ষিত উদ্দোক্তা ভাইদের। ফলে আস্থা ও বিশ্বাসের স্থান রয়েছে শত ভাগ।
৪.আমরা নিশ্চিত করি যেনো আমাদের পশু গুলোর দাম বাজারের অন্যান্য পশুর চেয়ে নূন্যতম পরিমান কম থাকে যেনো ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ই স্বঃস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন।
৫.সর্বোপরি আমরা খামার কিংবা খোয়ারের উত্তম পশু গুলোই আপনাদের জন্য তুলে আনি।যেনো আপনার কুরবানির পশুটির গুনগত মান সঠিক থাকে।