মাহবুবুর রহমানঃ ঐতিহাসিক 7 ই মার্চ উপলক্ষে জাতির পিতা কে স্মরণ করে ভোলা জেলা ছাত্রলীগের সুযোগ্য কর্ণধার,ভোলার সবুজ চত্বর থেকে বেড়ে ওঠা নেতৃত্ব, আওয়ামী পরিবারের সন্তান, সুদর্শন ছাত্রনেতা এবং ইতিবাচক ছাত্ররাজনীতির প্রবর্তক রায়হান আহমেদ নির্দেশে ভোলা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের আয়োজনে আলোচনা সভা ও মিছিল করা হয়।
মিছিলটি কলেজের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে কলেজের জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত এসে শেষ হয় এবং জিরো পয়েন্টে দাঁড়িয়ে নেতৃবৃন্দরা বক্তব্য রাখেন।এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভোলা কলেজ ছাত্রলীগের শাহবাজ খান হল শাখা ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি মাহাবুবুর রহমান, কলেজ ছাত্রলীগ নেতা ফাহিম মুনতাসির, সাকিবুল ইসলাম ও কাব্য সহ কলেজ ছাত্রলীগের অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা। বক্তব্যের শুরুতে শাহবাজ খান হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাহাবুবুর রহমান ভোলা জেলা ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি সুযোগ্য কর্ণধার রায়হান আহমেদ প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন, তিনি বলেন রায়হান ভাইয়ের নির্দেশে ও তার ভালোবাসায় আমরা কলেজ ছাত্রলীগকে সুসংগঠিত ও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রেরণা পেয়েছি। আমি তার প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ থাকব। অতঃপর তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ইতিহাসকে তুলে ধরেন অতঃপর তিনি বলেন আজ এমন একটা দিন
বাংলাদেশ ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বলেই সেদিন
7 ই মার্চের সেই বিশাল জনসমুদ্রে সৃষ্টি হয়েছে অতঃপর তিনি হাজার বছর শ্রেষ্ঠ বাঙালিকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। তিনি বলেন যার জন্ম না হলে আমরা এই স্বাধীন রাষ্ট্র পেতাম না আজও আমরা পাকিস্তানের দাসত্বের নিঘিরে আবদ্ধ থাকতাম অতঃপর তিনি বলেন ভোলা জেলার মাটি তোফায়েল ভাইয়ের ঘাটি এইখানে কোন ভাড়াটিয়া কাউয়ার স্থান হবে না এবং ভোলা কলেজ ছাত্রলীগ সহ ভোলা জেলার ছাত্রলীগের প্রত্যেক টি ইউনিট জেলা ছাত্রলীগের সুযোগ্য কর্ণধার রায়হান আহমেদ ভাইয়ের নেতৃত্বে সুসংগঠিত এবং শক্তিশালী হবে ।
অতঃপর বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগ নেতা ফাহিম মুনতাসির তিনি বলেন ছাত্রলীগের ইতিহাস বাঙালির ইতিহাস ।
7 ই মার্চের ভাষণ হয়েছে বলেই আজ আমরা বাংলাদেশ পেয়েছি।
ছাত্রলীগের সভাপতি রায়হান ভাইয়ের নেতৃত্বে আমরা আগামীর পথচলায় এগিয়ে যাব।এই প্রোগ্রামে সকলের উপস্থিতির জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে প্রোগ্রাম সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
